Garments Automation Story 1
চীন থেকে ক্রয়াদেশ স্থান্তরের হার ক্রমেই বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের বড় জায়ান্ট কোম্পানীগুলো তাদের উপস্থিতির বিকেন্দ্রীকরণ করছে । চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া যে ক্রয়াদেশ গুলো যেত সেগুলো এখন পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ভারত এবং বাংলাদেশে আসছে। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের কারখানাগুলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিপুল পরিমাণ ক্রয়াদেশ পাচ্ছে। গত জানুয়ারী মাসেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে ৪০% শতাংশের বেশী। হয়তো বা ইউরোপের ক্রেতাদের থেকেও বাড়তি ক্রয়াদেশ আসতে পারে।এই সকল ক্রয়াদেশ ভালো ভাবে সম্পন্ন করতে হলে প্রথমত পোশাক শিল্পের বর্তমানে দেখা যাচ্ছে ক্রয়াদেশ বৃদ্ধির সুবিধাটা তুলনামূলক বেশী পেয়েছে বাংলাদেশ এর কারণ দুটি একটি হলো Covid-19 মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনায় সরকারি পদক্ষেপ, আর একটি হলো পোশাক শিল্পের মালিকদের কর্ম পরিবেশ থেকে শুরু করে সামগ্রিকভাবে অর্ডার ব্যবস্থাপনার সমমতা বৃদ্ধি পাওয়া। যুক্তরাষ্ট্র - চীনের স্নায়ুযুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ গতি অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা যায়। আর ক্রেতারা একবার সন্তুষ্ট হলে এগুলো পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশেই আসবে বলে আশা করা যায়। সেই ক্ষেত্রে আমাদের পোশাক শিল্পের অটোমেশন জরুরী। আমরা যদি আরো দক্ষভাবে আমাদের সার্বিক অর্ডার ব্যবস্থাপনা আউটোমেটেড করতে পারি, তাহলে বাংলাদেশের প্রতি ক্রেতাদের আস্তা আরো বাড়বে। পোশাক শিল্পের সার্বিক অর্ডার ব্যবস্থাপনা যেমন - অর্ডার গ্রহণ থেকে শুরু করে অর্ডার শিপম্যান্ট পর্যন্ত সকল প্রসেস কে অটোমেটেড করার জন্য আমরা সফটওয়্যার বানানোর কাজ করছি। আমাদের সফটওয়্যার ব্যবহার করে সার্বিক অর্ডার ব্যবস্থাপনাকে আরো সময়োপযোগী করা যাবে। যাতে আমাদের কোম্পানীগুলোর production লিড টাইম কমবে বলে আমরা মনে করি।
চলবে ...............।